অর্পিত সম্পত্তি কি খাস জমি চেনার উপায়

 অর্পিত সম্পত্তি কি?খাস জমি চেনার উপায় আজকে আমি আপনাদের সাথে আরোচনা করবো অর্পিত সম্পত্তি কি?এবং খাস জমি চেনার উপায় নিয়ে।

সরকারি খাস জমি কি

পোস্টসূচীপত্র:অর্পিত সম্পত্তি কি?এবং  খাস জমি চেনার উপায় এগুলো সর্ম্পকে আমাদের সকলেরউ দারনা থাকা দরকার আমরা যদি সরকারি খাস জমি চিনতে পারি তাহলে জমি কিনে প্রতারিত হব না।

সরকারি খাস জমি কি?

সরকারের নিরঙ্কুশ মালিকানা ভুক্ত এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্তৃত্বাধীন ভূমিই খাস জমি।এই জমি ১ নং খতিয়ানভুক্ত এবং তহশীল রেকর্ডে ৮ নং রেজিস্টার এর ৪ টি খন্ডে পৃথক পৃথকভাবে বিবরণ লিপিবদ্ধ থাকে।সরকারের এই ভূমি করমুক্ত এবং এইরূপ ভূমির একটা বিরাট অংশ বন্দোবস্তযোগ্য।

সরকারি খাস জমি বিভিন্ন ধরনের হইতে পারে যথা

(ক) চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথায় চালুর পরে যে সকল জমি জমিদারের অধীনে ন্যন্ত হয় নাই হয় নাই তাহা সরকারের খাস মালিকানায় থাকিয়া যায়। ইহা সরকারের খাস জমি, পাহাড়, টিলা, বনভূমি ও পতিত জমি মুখ্যতঃ এই শ্রেণীভুক্ত।

(খ) ১৯৫০ সনের জমিদারি উচ্ছেদ ও প্রজাস্বত্ব আইন এর ২০ ধারার বর্ণিত বিধানমতে জমিদারের খাস দখলীয় জমি হইতে ৩৭৫ বিঘার অতিরিক্ত জমি সহ হাট বাজার, কাচারী, উন্মুক্ত জলাভূমি প্রভৃতি শ্রেণীভুক্ত জমি অধিগৃহীত হয় এবং এগুলির উপর সরকারের খাস মালিকানা সৃষ্টি হয়।

আরো পড়ুন : জরিপ কি জরিপ কত প্রকার ও কি কি

(গ) এই আইনের ৯০ ধারার বিধান লংঘন করিয়া অর্পিত হস্তান্তরিত শিলিং (বহির্ভূত) জমি মালিকানা বাজেয়াপ্ত হইয়া সরকারের উপর বর্তায়। তেমনি ৯১ ধারা মোতাবেক উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হইয়া তাহা জমি ধারনের উর্ধ্বসীমা অতিক্রম করিলে অতিরিক্ত জমির মালিকানা রহিত হইয়া খাস হইয়া যাইবে।

(ঘ) এই আইনের ৯২ ধারার বিধানানুযায়ী কোন ভূমি মালিক উত্তরাধিকার না রাখিয়া মৃত্যুবরণ করিলে, মালিক সরকার বরাবরে তাহার জমি সমর্পণ করিলে,কোন মালিক বাড়ি ঘর ছাড়িয়া গিয়া ৩ বছর জমি অনাবাদি পতিত ফেলিয়া রাখিলে জমির খাজনা বাকি রাখিলে এবং কোন অকৃষক ব্যক্তি উত্তরাধিকার সূত্রে জমির মালিক হইয়া ৫ বৎসর অনাবাদী ফেলিয়া রাখিলে সংশ্লিষ্ট জমির মালিকানা রহিত হইয়া তাহা সরকারের উপর বর্তায়।

(ঙ) ৯৩(১) ধারার বিধান লংঘন করিয়া কোন মালিক তাহার জমি পত্তন দিলে ৯৩(২) ধারায় বিধানানুযায়ী ঐ জমি বাজেয়াপ্ত হইয়া খাস হইয়া যাইবে।

(চ) ১৯৭২ সনের রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ ১৪৩/৭২ এর ৩ ও ৪ বিধান লংঘন করিয়া ভূমি হস্তান্তর করিলে ৭ ধারা মতে তাহা বাজেয়াপ্ত হইয়া খাস হইয়া যাইবে।

(ছ) ১৯৭২ সনের রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ ৩৫ এর ৩ ধারা বিধান মতে জনসাধারণের ব্যবহার্য বলিয়া ঘোষিত ও অধিগ্রহণকৃত জমি খাস জমি হিসাবে বিবেচিত হইবে।

(জ) ১৯৮৪ সনের ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশের ৪ ধারার বিধান লংঘন করিয়া শিলিং উর্দ্ব কৃষি জমির মালিকানা অর্জন করিলে অতিরিক্ত জমি সরকারে বর্তায় এবং ভূমি উন্নয়ন কর অনাদায়ে দায়েরকৃত সার্টিফিকেট মোকদ্দমায় সরকার পক্ষে ক্রয়কৃত জমি খাস হিসাবে গণ্য হইবে।

(ঝ) ভূমি উন্নয়ন কর অনাদাযয়ে দায়েরকৃত সার্টিফিকেট মোকদ্দমায় সরকার পক্ষে ক্রয় কৃত জমি খাস হিসাবে গণ্য হইবে।

এই সকল জমি আইন ও বিধি অনুসারে জেলা প্রশাসকের নামে ১ নম্বর খতিয়ানের রেকর্ড করিতে হইবে। সাধারণের ব্যবহার্য জমি জমি যাহা জেলা প্রশাসকের খতিয়ানে রেকর্ড করা হইবে সেই সকল দাগের জন্য খতিয়ানে ৯ কলামে সাধারণের ব্যবহার্যহেতু বন্দোবস্তের বহির্ভূত এই মর্মে মন্তব্য লিখিতে হইবে।

সরকারি খাস জমি কোন লোকের নিকট সরকার কর্তৃক বন্দোবস্ত দেওয়া হইলে যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার সংশ্লিষ্টে বন্দোবস্ত্র গ্রহণকারীর নিকট হইতে কবুলিয়ত রেজিস্ট্রি করিয়া তাহাকে প্রজা বলিয়া স্বীকার না করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত এই জমি বন্দোবস্ত গ্রহীতার নামে রেকর্ড করা চলিবে না।

কবুলিয়তের শর্ত মতে ৯ নং কলামে অমুক সন পর্যন্ত হস্তান্তরের অযোগ্য এ মন্তব্যটি লিপিবদ্ধ করিতে হইবে। রেকর্ড প্রস্তুতির কোন পর্যায়েই খাস জমি অথবা কোন সরকারি দপ্তরের জমিতে বেআইনি দখল কারদের নামে খতিয়ান লিপিবদ্ধ করা চলিবে না।

ভুলে প্রজার জমি এস. এ রেকর্ড কালে ১ নং খতিয়ানভুক্ত হইয়া থাকিলে তসদিক স্তরে মালিকের দখল ও মালিকানা সম্পর্কিত আবশ্যকীয় কাগজপত্র দেখিয়া তাহার নামে রেকর্ড করিতে হইবে।

ভূমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল কি?

আইনানুগ প্রক্রিয়ায় স্থাবর সম্পত্তির স্বত্ব ও দখল স্থায়ীভাবে গ্রহণ করাকে অধিগ্রহণ (একুইজিশন) এবং মালিকানা ব্যতীত কেবল সাময়িকভাবে দখল গ্রহণ করাকে হুকুম দখল (রিকুইজিশন) বলে।জনস্বার্থে বা জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তি মালিকানাধীন 

জমি অধিগ্রহণ করা প্রয়োজন হইলে সরকার স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ, ১৯৮২ এর বিধান মোতাবেক উহা অধিগ্রহণ বা হুকুম দখল করিতে পারে।সম্পত্তি অধিগ্রহণ বা হুকুম দখল সরকারি বিভাগ বা ইহার নিয়ন্ত্রণাধীন কোন সংস্থার জন্যও হইতে পারে।অথবা উক্ত আইনের ১৫ ধারা মোতাবেক কোন বে-সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্যও হইতে পারে।

উপজেলার সংশোধনী জরিপ কার্য আরম্ভ করার পূর্বে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার তাহার অধীনের সকল উপজেলার একুইজিশন জমির প্লান এবং সিডিউল সহ প্রত্যেকটি দাগের যে এরিয়া একুইজিশন প্লানের অন্তর্ভুক্ত রহিয়াছে তাহা উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারের নিকট প্রেরণ 

করার জন্য জেলা প্রশাসকগণকে অনুরোধ করিয়া ওহার অনুলিপি উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারের নিকট প্রেরণ করিবেন।একুইজিশন প্ল্যান অনুসারে নকশা এবং রেকর্ড যাহাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নামে যথাযথভাবে প্রস্তুত হয় তাহার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সহকারী 

সেটেলমেন্ট অফিসার গ্রহণ করিবেন।চূড়ান্ত হুকুম দখলকৃত জমি জেলা প্রশাসক কর্তৃক যদি সংশ্লিষ্ট রিকোয়ারিং বডির অনুকূলে হস্তান্তর করিয়া থাকেন তবে সেই ক্ষেত্রেই উক্ত জমি সংশ্লিষ্ট রিকোয়ারিং বডির নামে রেকর্ড করিতে হইবে। 

অন্যথায় একুইজিশন প্ল্যানের অন্তর্ভুক্ত জমি জেলা প্রশাসকের খতিয়ানে রেকর্ড করিতে হইবে।হুকুম দখলকৃত জমি যতদিন পর্যন্ত সরকারের আওতায় রহিবে ততদিন পর্যন্ত তাহাতে কোন বে-আইনী দখল কারের নামে নোট হইবে না।

অর্পিত সম্পত্তি কি?

১৯৬৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ সংঘটিত হইলে পাকিস্তান সরকার জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং পাকিস্তান প্রতিরক্ষা অধ্যাদেশ, ১৯৬৫ জারি করেন।এই অধ্যাদেশের অধীনে পাকিস্তান প্রতিরক্ষা বিধিমালা

১৯৬৫ জারি করা হয়  ৯ ই সেপ্টেম্বর,১৯৬৫।মাত্র ১৭ দিন যুদ্ধ চলার পর যুদ্ধ বিরতি চুক্তি সম্পাদন করা হইলেও পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা ১৯৬৯ সালের ১৬ইং ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বহাল রাখা হয়।পাকিস্তান প্রতিরক্ষা বিধিমালা জারির তারিখে 

যে সকল পাকিস্তানের নাগরিক ভারতে ছিলেন জরুরি অবস্থা তুলিয়া নেওয়া পর্যন্ত সময়ে ভারতে চলিয়া গিয়াছেন বা তথায় অবস্থায় করিয়াছেন তাহাদের সম্পত্তি শত্রু সম্পতি হিসাবে সরকারের ব্যবস্থাপনায় নাস্তা করিয়া উক্ত বিধিমালা জারি করা হয়।

আরো পড়ুন : sa খতিয়ান কি?এস এ খতিয়ান ইতিহাস

অতএব, আইনগত অবস্থান এই যে,১৯৬৫ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর হতে ১৯৬৯ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে যে সকল নাগরিক তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তান এলাকা ত্যাগ করিয়া ভারতে গমন ও তথায় অবস্থান করিয়াছেন তাহাদের সম্পত্তি শত্রু সম্পত্তি হিসাবে গণ্য হইবে এবং উহা সরকারের ব্যবস্থাপনায় ন্যস্ত হইবে।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ ২৯, ১৯৭২ (The Bangladesh Vesting of Propety Assests Order) ১৯৭২ এর ২(১) ধারা মতে অন্যান্য সরকারি সম্পত্তির সঙ্গে শত্রু সম্পত্তি ও বাংলাদেশ সরকারের উপর অর্পিত হয়। 

অতঃপর ২৩-৩-৭৪ তারিখে শত্রু সম্পত্তি সম্পর্কিত ঘোষণা বলে সমস্ত শত্রু সম্পত্তিতে অর্পিত বলিয়া ঘোষণা করা হয়।অর্পিত সম্পত্তি, চিহ্নিত করার জন্য এই রূপ সম্পত্তির ১টি তালিকা তৈরি করা হইয়াছিল। অর্পিতা সম্পত্তি বর্তমানে ২ ধরনের আছে-

১।তালিকাভুক্ত আছে কিন্তু এখনো সরকার দখল গ্রহণ করেন নাই কিংবা কারো অনুকূলে লিজ প্রধান করা হয় নাই। কর্তৃপক্ষের নামে রেকর্ড যথাযথভাবে প্রস্তুত হয় তাহার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার গ্রহণ করেন নাই কিংবা কারো অনুকূলে লিজ প্রধান করা হয় নাই।

২। সরকার দখল করিয়াছেন এবং লিজ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনা করিয়াছেন।তালিকাভুক্ত অর্পিত সম্পত্তি ১/১ খতিয়ানে সরকার পক্ষে কালেক্টর/জেলা প্রশাসকের অনুকূলে রেকর্ড হইবে।তবে প্রথমোক্ত সম্পত্তির ক্ষেত্রে মন্তব্য কলামে অবৈধ দখল কারীর দখলের মেয়াদ উল্লেখ থাকিবে। 

দ্বিতীয় প্রকারের সম্পত্তির ক্ষেত্রে মন্তব্য কলামে লিজ জ গ্রহণক্রমে দখল কার অমুক মন্তব্য লিখিত হইবে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে,অর্পিত সম্পত্তির বেলায় মালিকানার যত জোর দাবিদারই থাকুক না কেন খানাপুরী/বুঝারত স্তরে আমিনগণ অবশ্যই 

১/১ খতিয়ানের সরকার পক্ষে কালেক্টর জেলা প্রশাসক এর নামে রেকর্ড করিবেন এবং দখলের সূত্রে ও সময়সহ দখলকারীর নাম মন্তব্য কলামে নোট করিবেন।তসদিক বা তৎপরবর্তী স্তরে আপত্তিকারীর আপত্তি গ্রহণক্রমে রাজস্ব অফিসার যথাযথ শুনানির মাধ্যমে আপত্তি নিষ্পত্তি করবেন।

তবে রাজস্ব অফিসার বৈধ তালিকাভুক্ত সম্পত্তি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড করিতে পারিবেন না।শুনানিতে অবমুক্তির যোগ্য বিবেচিত হইলে মন্তব্য কলামে দখল কারীর নাম সহ অবমুক্তির যোগ্য বলিয়া মন্তব্য লিপিবদ্ধ করিবেন এবং অবমুক্তির জন্য তাহার সুপারিশসহ প্রস্তাব যথাযথ নিয়মে কালেক্টর বরাবর পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।

ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল ১৯৯০ এর ২৯৫, ২৯৬, ২৯৭ বিধিতে অর্পিত সম্পত্তি রেকর্ড করণ বিষয়ে উল্লেখ আছে যে,বিধি ২৯৫।যে সকল সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তি হিসাবে ঘোষণা করে সরকার নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা চালাচ্ছে সেই সকল সম্পত্তির একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা ও বিবরণ মাঠ পরিমাপের সময় 

সহকারী কমিশনার (ভূমি), থানা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারকে সরবরাহ করবেন এবং সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার এ শ্রেণীর অর্পিত সম্পত্তি যথা নিয়মে কালেক্টর এর খাস খতিয়ানভুক্ত নিশ্চিত করবেন। তবে খতিয়ানের মন্তব্য কলামে “অর্পিতা সম্পত্তি” 

কথাটি লিপিবদ্ধ করতে হবে।ইউনিয়ন ভূমি সহকারী এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) তসদিক পর্যায়ে অর্পিত সম্পত্তি যথাযথভাবে খতিয়ানভুক্ত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে সতর্ক থাকবেন এবং প্রয়োজনে আপত্তি/আপিল দায়ের করে শুদ্ধ খতিয়ান প্রণয়ন নিশ্চিত করবেন।

বিধি ২৯৬।যে সকল সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তির তালিকাভুক্ত কিন্তু সরকার দখল গ্রহণ করেননি সেরূপ সম্পত্তি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে কালেক্টরের নামে খতিয়ান প্রণয়ন করতে হবে এবং খতিয়ানের মন্তব্য কলামে প্রকৃত দখলদারের নাম ঠিকানা এবং “অর্পিত সম্পত্তির তালিকাভুক্ত” লিখিত হবে।

বিধি ২৯৭।তালিকাভুক্ত অর্পিত সম্পত্তির মালিকানা দাবি করলে তসদিক স্তরে বা আপত্তি স্তরে সেটেলমেন্ট অফিসার/সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার যথাযথ নোটিশ জারির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুনানির সুযোগ প্রদান করে আবেদনকারীর মালিকানা প্রমাণিত হলে উক্ত সম্পত্তি অবমুক্তির সুপারিশ করবেন এবং ইহা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অব মুক্তির সিদ্ধান্তের জন্য প্রেরণ করবেন।

লেখক এর মতামত

আমি (শামিম মোক্তার) শ্রীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখক শ্রীপুর,গাজিপুর।অর্পিত সম্পত্তি কি? খাস জমি নিয়ে আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url